ড. মুহাম্মদ রেজাউল করিম
  • English
  • প্রচ্ছদ
  • জীবন বৃত্তান্ত
  • লেখালেখি
    • দারসুল কুরআন
    • দারসুল হাদিস
    • ইসলামী আন্দোলন
    • বাংলাদেশ
    • সংগঠন ও রাজনীতি
    • ধর্ম
    • ইতিহাস
    • প্রবন্ধ
    • অর্থনীতি
    • বিবিধ
  • তথ্যকোষ
    • বই
    • বক্তব্য
    • ছবি গ্যালারী
    • ভিডিও গ্যালারী
  • সংবাদ/কার্যক্রম
    • দাওয়াহ কার্যক্রম
    • শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ
    • তথ্য ও গবেষণা
    • বিবৃতি/বাণী
    • সংগঠন ও রাজনীতি
    • আইন ও মানবাধিকার
    • আন্তর্জাতিক
    • পরিবেশ ও কৃষি উন্নয়ন
    • বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তি
    • যুব ও ক্রীড়া
    • শ্রমিক কল্যাণ
    • সমাজ কল্যাণ
    • সাহিত্য ও সংস্কৃতি
    • স্বাস্থ্যসেবা
  • যোগাযোগ
No Result
View All Result
Dr. Mohammad Rezaul Karim
  • প্রচ্ছদ
  • জীবন বৃত্তান্ত
  • লেখালেখি
    • দারসুল কুরআন
    • দারসুল হাদিস
    • ইসলামী আন্দোলন
    • বাংলাদেশ
    • সংগঠন ও রাজনীতি
    • ধর্ম
    • ইতিহাস
    • প্রবন্ধ
    • অর্থনীতি
    • বিবিধ
  • তথ্যকোষ
    • বই
    • বক্তব্য
    • ছবি গ্যালারী
    • ভিডিও গ্যালারী
  • সংবাদ/কার্যক্রম
    • দাওয়াহ কার্যক্রম
    • শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ
    • তথ্য ও গবেষণা
    • বিবৃতি/বাণী
    • সংগঠন ও রাজনীতি
    • আইন ও মানবাধিকার
    • আন্তর্জাতিক
    • পরিবেশ ও কৃষি উন্নয়ন
    • বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তি
    • যুব ও ক্রীড়া
    • শ্রমিক কল্যাণ
    • সমাজ কল্যাণ
    • সাহিত্য ও সংস্কৃতি
    • স্বাস্থ্যসেবা
  • যোগাযোগ
Dr. Mohammad Rezaul Karim
No Result
View All Result

পিলখানা ট্রাজেডি: পদানত রাষ্ট্র ও অরক্ষিত স্বাধীনতা

- ড. মুহাম্মদ রেজাউল করিম

ফেব্রুয়ারি 25, 2021
পিলখানা ট্রাজেডি: পদানত রাষ্ট্র ও অরক্ষিত স্বাধীনতা

পিলখানা ট্রাজেডি: পদানত রাষ্ট্র ও অরক্ষিত স্বাধীনতা – ড. মুহাম্মদ রেজাউল করিম

আজ ২৫ ফেব্রুয়ারি পিলখানা ট্রাজেডির ১২তম বার্ষিকী।
রাজধানীর পিলখানায় তৎকালীন বিডিআর সদরদপ্তরে সংগঠিত নৃশংস হত্যাকাণ্ডের ১২ বছর বৃহস্পতিবার। ২০০৯ সালের এই দিনে হত্যাকাণ্ডে ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তাসহ প্রাণ হারান মোট ৭৪ জন। ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।

এই দিন বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি কালো অধ্যায়। ২০০৯ সালের এই দিনে বিশ্বের ইতিহাসে পিলখানায় বিডিআর সদর দফতরে ঘটে এক মর্মান্তিক ও নৃশংস ঘটনা। পিলখানায় বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনা ছিল বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌত্বের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্রের একটি অংশ।

দেশ রক্ষার অতন্ত্র প্রহরী দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনীকে ধ্বংস করে বাংলাদেশকে একটি অকার্যকর ও পদানত রাষ্ট্রে পরিণত করার চক্রান্ত শুরু হয়েছিল সেদিন থেকে। বাকরুদ্ধ ৩৬ ঘণ্টার এ হত্যাযজ্ঞে জাতি হারিয়েছে ৫৭ জন মেধাবী চৌকস সেনা কর্মকর্তা, একজন সৈনিক, দুইজন সেনা কর্মকর্তার স্ত্রী, ৯ জন বিডিআর সদস্য ও ৫ জন বেসামরিক ব্যক্তিকে। পিলখানায় পরিণত হয় এক রক্তাক্ত প্রান্তর। ঘটনার পর পিলখানা থেকে আবিষ্কৃত হয় গণকবর। গণকবর থেকে উদ্ধার করা হয় সেনা কর্মকর্তাদের লাশ। বিশ্বের দরবারে বাংলাদেশের মর্যাদা ক্ষুন্ন হয় দারুন ভাবে। এ ঘটনায় সারাদেশের মানুষ আজও বিষ্মিত হতবাক। আজও উদ্ধার হযনি এর নেপথ্য রহস্য। উন্মোচিত হয়নি মুল ষড়যন্ত্রকারীদের মুখোশ।

তাই আজও থামেনি শহীদ পরিবারের কান্নার আওয়াজ। এখনো দাবী উঠছে বিচার বিভাগীয় তদন্তের। কিন্তু কেউই জানেনা আসলে এর শেষ কোথায়! বাংলার জনগন কি জানতে পারবে ঘটনার পেছনের ইতিহাস?

জাতীয় প্রেসক্লাবের ভিআইপি লাউঞ্জে বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনায় নিহত সেনা সদস্যদের স্মরণ করা হয়। ‘শহীদ পরিবারবর্গ’ এবং ‘দেশ উই আর কনসার্নড’ নামক সংগঠন যৌথভাবে এ আয়োজন করে। স্বাগত বক্তব্যে নিহত কর্নেল কুদরত এলাহী রহমানের বাবা হাবিবুর রহমান বলেন, শহীদ পরিবারের সদস্যদের প্রশ্ন- কেন এই বর্বরোচিত হত্যাকান্ড হলো, নিহত সেনা সদস্যদের কী অপরাধ ছিল? তিনি বলেন, শহীদদের মধ্যে এমন সেনা কর্মকর্তা ছিলেন, যিনি ওই দিনই অথবা মাত্র এক মাস আগে অন্য কর্মস্থল থেকে বিডিআরে যোগ দিয়েছেন। তাঁদের কী অপরাধ ছিল? কারাইবা এই নৃশংসতার পরকিল্পনা করেছিল?

হাবিবুর রহমান বলেন, ‘সুপ্রিম কোর্টের একজন অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতির অধীনে বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিশন গঠিত হলে এই হত্যাকান্ডের মূল রহস্য হয়তো উন্মোচন হতো। তাই এমন একটি কমিশন গঠনের দাবি জানাচ্ছি।’ তিনি নিহত সেনাদের স্মরণে ২৫ ফেব্রুয়ারিকে ‘শহীদ সেনা দিবস’ এবং দিনটিকে সরকারি ছুটির দিন ঘোষণা করার দাবি জানান।

নিহত কর্নেল এম মুজিবুল হকের স্ত্রী নেহরিন ফেরদৌস বলেন, ‘সবার মনে ধারণা জন্মেছে, আমরা সরকারের কাছ থেকে অনেক টাকা পেয়েছি। যেখানেই যাই, সবাই আমরা কেমন আছি, কী করছি, বাচ্চারা কেমন আছে সে বিষয়ে কিছু জিজ্ঞেস না করে আমরা কী পেয়েছি তা জানতে চায়। এটা খুবই বিব্রতকর। আমরা যা পেয়েছি তা আমাদের স্বামীর ন্যায্য টাকাটা পেয়েছি। তার চেয়ে বেশি কিছু নয়।’

নেহরিন ফেরদৌস বলেন, তাঁরা কারও কাছ থেকে সহানুভূতি চান না। সবকিছুর ঊর্ধ্বে তাঁদের একটাই চাওয়া, এই দিনটাকে বিশেষ দিবস হিসেবে পালন করা হোক। আগামী প্রজন্ম জানুক, এই দিনে এমন একটা নৃশংস ঘটনা ঘটেছিল।

মেজর মো. সালেহর স্ত্রী নাসরিন আহমেদ বলেন, ‘আমরা আসল ঘটনাটি জানতে চাই। এত বড় একটা ঘটনা, এর পেছনে কারা ছিল, তাদের উদ্দেশ্য কী ছিল, বিচার আদৌ কি হলো, আমরা কিন্তু কিছুই জানি না। এসব কিছু আমরা জানতে চাই। আমাদের সন্তানেরা জানতে চায়।’

মেজর মাহবুবুর রহমানের স্ত্রী রিতা রহমান বলেন, ‘২৫ ফেব্রুয়ারি যদি সরকার শহীদ সেনা দিবস হিসেবে ঘোষণা করে, তাহলে হয়তো একটা কিছু পেয়েছি বলে মনে হবে। কারণ বিচার তো কী হয়েছে তা সবার দেখা। আমরা যা দেখেছি, এটা আসলে কিছু কি হলো! আচ্ছা যতটুকু দেখেছি, যা হলো তা না হয় মেনে নিলাম। মেনে নেওয়া ছাড়া এখন আর কিছু করার নেই।’

নিহত কর্নেল কুদরত এলাহী রহমানের ছেলে সাকিব রহমান বলেন, পেছনের ষড়যন্ত্রকারীরা এখনো বের হয়ে আসেনি। বিচার কিন্তু তখনই হবে যখন পেছনের ষড়যন্ত্রকারীদের চিহ্নিত করা যাবে এবং তাদের আইনের কাঁঠগড়ায় দাঁড় করানো যাবে। তিনি বলেন, ‘চার বছর ধরে আমরা একটি বিচার বিভাগীয় কমিশনের কথা বলে এসেছি। এই কমিশন তদন্ত করে জানাবে, ঘটনাটা কেনো ঘটল, কারা ঘটাল এবং সে অনুযায়ী ফৌজদারি আইনে তাদের বিচার হবে।

সাকিব রহমান বলেন, সরকারের তদন্ত প্রতিবেদনের ১৯ নম্বর অনুচ্ছেদে স্পষ্ট করে লেখা আছে, পেছনের ষড়যন্ত্রকারীরা কিন্তু পর্দার আড়ালেই রয়ে গেছে। তাই ষড়যন্ত্রকারীদের বের করে আনার দায়িত্বটা সরকারের ওপরই পড়ে। ( সুত্র: প্রথম আলো)

সেদিনে সরকারের কর্তা ব্যক্তিদের নানান ভুমিকা অনেক প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে, যা আজো অজানাই রইলো জনগনের।

আমরাও শহীদ পরিবারের সাথে কন্ঠ মিলিয়ে বলতে চাই সুষ্ঠ তদন্তের মাধ্যমে ষড়যন্ত্রের নেপথ্য নায়কদের খুঁজে বের করে দৃষ্টান্ত মুলক শাস্তির মাধ্যমে গোটা জাতিকে কলংক মুক্ত করা হোক। পিলখানা ট্রাজেডির মাধ্যমে একটি পদানত রাষ্ট্র বানানোর যে ষড়যন্ত্র তা আজও অব্যাহত।

সেই পথ ধরেই দেশের জনগণ গণতন্ত্র ও বাক স্বাধীনতা হারিয়েছে। অর্থনীতি দেউলিয়াত্ব এবং মানবাধিকার ভূলুণ্ঠিত। আমরা কি একটি পদানত এবং অরক্ষিত স্বাধীন রাষ্ট্রের বন্দি নাগরিক!

তাই আসুন শহিদের রক্তের শপথ নিয়ে এই অপশক্তিকে জনতার মানব প্রাচির গড়ে তুলে রুখতে হবে। চিনিয়ে আনতে হবে শহীদের রক্তের বিনিময়ে বিজয়ের লাল কেতন।

মহান আল্লাহ তায়ালা শহীদ পরিবারকে শোক বহনের শক্তি দান করুণ। সকল শহীদেরকে দান করুন শাহাদাতের সর্বোত্তম মর্যাদা, আমীন।

Next Post

Космолот власник: Хто керує брендом

সাম্প্রতিক পোস্ট

  • Gamble On the internet Roulette inside the South Africa Real cash Game
  • Im Angeschlossen Spielbank Echtgeld setzen: Beste Provider 2025
  • 50 Freispiele ohne Einzahlung 106 Erreichbar Casinos
  • Chinga royal vincit kasinosovellus Choong BetConstruct -sivuston kommentit ja demo Get 2025
  • Gamble in the Best You Roulette Gambling enterprises 2025
  • Nachfolgende besten Online Casinos unter einsatz von Freispielen bloß Einzahlung 2025
  • NBA-finaalien mahdollisuus: gate 777 yhteystieto maassa Suomi Knicksillä on paremmat elämäntavat viidennen ottelun jälkeen Pacersiin verrattuna
  • Angeschlossen Casino unter einsatz von Sofortauszahlung 2023 >> Schlichtweg, einfach & auf jeden fall
  • Best Internet poker Sites for people Players 2025 Upgrade
  • Angeschlossen Spielsaal schnelle Auszahlung Gewinne fix lohnenswert
https://www.youtube.com/watch?v=KJBC8VQb4LA
  • গুরুত্বপূর্ণ লিংক
  • কেন্দ্রীয় সংগঠন
  • সাইট ম্যাপ
  • যোগাযোগ
যোগাযোগ করুন
৫০৫, এলিফেন্ট রোড, বড় মগবাজার
ঢাকা-১২১৭, বাংলাদেশ
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৩৩১৫৮১
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৮৩২১২১২
ইমেইল: drkarim31@gmail.com

© ২০২২ ড. মুহাম্মদ রেজাউল করিম কতৃক সর্বসত্ত্ব সংরক্ষিত

No Result
View All Result
  • প্রচ্ছদ
  • জীবন বৃত্তান্ত
  • লেখালেখি
    • দারসুল কুরআন
    • দারসুল হাদিস
    • ইসলামী আন্দোলন
    • বাংলাদেশ
    • সংগঠন ও রাজনীতি
    • ধর্ম
    • ইতিহাস
    • প্রবন্ধ
    • অর্থনীতি
    • বিবিধ
  • তথ্যকোষ
    • বই
    • বক্তব্য
    • ছবি গ্যালারী
    • ভিডিও গ্যালারী
  • সংবাদ/কার্যক্রম
    • দাওয়াহ কার্যক্রম
    • শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ
    • তথ্য ও গবেষণা
    • বিবৃতি/বাণী
    • সংগঠন ও রাজনীতি
    • আইন ও মানবাধিকার
    • আন্তর্জাতিক
    • পরিবেশ ও কৃষি উন্নয়ন
    • বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তি
    • যুব ও ক্রীড়া
    • শ্রমিক কল্যাণ
    • সমাজ কল্যাণ
    • সাহিত্য ও সংস্কৃতি
    • স্বাস্থ্যসেবা
  • যোগাযোগ

© ২০২২ ড. মুহাম্মদ রেজাউল করিম কতৃক সর্বসত্ত্ব সংরক্ষিত